প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন রাসেল

প্রকাশিত : ৩০ জুন ২০২০

অনলাইন নিউজ পোর্টাল সংবাদ নারায়ণগঞ্জ ডট কমে ২৭ জুন পুলিশের সোর্স ও সাংবাদিক পরিচয়ে টাকা দাবি, টাকা না দেওয়ায় মারধরসহ মামলার হুমকি ও ২৮ শে জুন নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন ডট কমে ফতুল্লায় রাসেলের বিরুদ্ধে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা দাবীর অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃস্টি গোচর হয়েছে। সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যে বানোয়াট। আমাকে সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমার প্রতিপক্ষি আমাকে সামাজিক.মানসিক এবং আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করার জন্য উক্ত মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও কাল্পনিক সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। উল্লিখিত বিষয় গুলো ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ তদন্ত করে এর কোন সত্যতা খোঁজে পায়নি। একটি স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনায় এ মিথ্যা সংবাদের অবতারণা করা হয়েছে শুধু আমাকে সামাজিক এবং মানসিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার পাশাপাশি আমার আর্থিক ক্ষতি করার জন্য।

গত ২০ শে জুন সেহাচর তক্কারমাঠ এলাকার সুরজ নামের এক ব্যক্তি পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমাকে হুমকি দিয়ে বলে, তুই কত বড় সাংবাদিক হইছত আমি তরে দেখে নেবো। আমি তোকে যে কোন মূল্যে একশত পিছ ইয়াবা দিয়ে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে মিথ্যে মামলায় ফাসাইয়া দিমু । পরে আমি বিষয়টি আমার আত্মীয় স্বজনদের সাথে আলোচনা করিয়া তাদের পরামর্শে ফতুল্লা মডেল থানায় এসে একটি লিখিত অভিযোগ করি। অভিযোগের সত্যতা যাচাই করতে তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মামুন রাতে ঘটনা স্থলে আসে।

এসে ঘটনার বিষয়টি সুরুজের কাছে জানতে চাইলে সুরুজ বলে, স্যার এটা ভুল বুঝাবুজি হইছে আমরা একসাথে চলা ফেরা করি ছোট থেকে এক সাথে বড় হইছি। হঠাৎ মুখ ফসকে মাদক দিয়ে ধরিয়ে দেবো কথাটা বের হয়ে আসে। আমি এই ধরনের কথা আর বলবো না। পরে এলাকার লোকজন সামাজিক ভাবে বিচার করে দেবার অশ্বাস দেয়া হয়। এরপর আমি তদন্তকারী অফিসার এস আই মামুনকে অনুরোধ করে বলি,সামাজিক ভাবে বসে এ ঘটনা মীমাংসা করে দিবে আপনি আপতত কোন আইনগত ব্যবস্থা নিয়েন না।

এরপর আমার প্রতিপক্ষ আমাকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য উদ্দেশ্য প্রনোদিতভাবে আমার বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি মিথ্যে অভিযোগ দায়ের করেন । এর তদন্তকারী কর্মকর্তা ছিলেন এস আই ফজলুল হক। এ ব্যাপারে তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই ফজলুল হকের সাথে যোগযোগকরা হলে তিনি জানান, অভিযোগের কপি হাতে পেয়ে অভিযোগকারী সুরুজ আলী সাথে যোগযোগ করলে তিনি বিভিন্ন তালবাহানা করে সময় অতিবাহিত করে চলেছেন।।

ঘটনার ছয়দিন পর ( ২৭ জুন) আমার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যে সংবাদ প্রকাশিত হয় সংবাদ নারায়ণগঞ্জ ডট কম,নামে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে। সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয় ।এতে আমি সামাজিক এবং মানসিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন হই। পরে আমি বিষয়টি আমার অীভযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার এস আই মামুন কে জানালে,তিনি আমাকে রাতে থানায় আসতে বলেন, ও সুরুজ আলির অভিযোগের তদন্ত কারী কর্মকর্তা এস আই ফজলুল হককে বিষয়টি জানাতে বলেন। পরে আমাদের উভয় পক্ষকেই ২৮জুন রাতে থানায় আসতে বলেন। পরে সুরুজ আলীর অভিযোগের কোন সত্যতা খোজে পায়নি তদন্ত কারি কর্মকর্তা ফজলুল হক।এ ব্যাপারে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে প্রতিবেদন প্রকাশকারী অন লাইন নিউজ পোর্টাল সংবাদ নারায়ণগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন এর সম্পাদক এর দৃষ্টি আকর্ষন করে এ মিথ্যে প্রতিবেদন এর প্রতিবাদ প্রকাশ করার জন্য অনুরোধ করছি।

 

আপনার মতামত লিখুন :