রাজধানীর বাড্ডা, গুলশান ও তেজগাঁও এলাকায় র‌্যাব-৩, এনএসআই এবং বিটিআরসি এর যৌথ আভিযান পরিচালনায় বিটিআরসি এর লাইসেন্স ও কারিগরী গ্রহণযোগ্যতার সনদ ব্যতিত সম্পূর্ণ অবৈধভাবে স্হাপিত কলসেন্টার পরিচালনাকারী প্রতারক চক্রের মূলহোতা ১। মোঃ কামরুজ্জামান বাপ্পি (২৯), পিতা-মোঃ কামাল শেখ, সাং-ফুলদাহ্, থানা-কালিয়া, জেলা-নড়াইল ২। মোঃ শিবলী আহম্মেদ (৩০), পিতা-মোঃ সেলিম শিকদার, সাং-খেজুরবাড়ী, থানা-বানারীপাড়া, জেলা-বরিশাল, ৩। মোঃ জোবায়ের আকবর (৪৪), পিতা-মৃত আলী আকবর, সাং-চরখুপি, থানা-শিবপুর, জেলা-নরসিংদী, ৪। মোঃ মাহবুবুল আলম (২৭), পিতা-মোঃ মোস্তফা কামাল, সাং-ব্রাহ্মণদিয়া, থানা-রাজবাড়ী সদর, জেলা-রাজবাড়ী ও তাদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ৫। মোঃ সোহানুর রহমান (২৯), পিতা-মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মোল্লা, গ্রাম-বাহেরচর, পো-দক্ষিণ চর কুমারিয়া, থানা-সখিপুর, জেলা-শরীয়তপুর, ৬। মোঃ খালেদ খান রনি (৪০), পিতা-মৃত আব্দুর রহিম মিয়া, গ্রাম-রক্ষিতপাড়া, পো-কোলা, থানা-সিরাজদিখাঁন, জেলা-মুন্সিগঞ্জ, ৭। ফয়েজ আহম্মেদ সজিব (২৫), পিতা-ফারুখ আহম্মেদ, সাং-বাবুপাড়া, থানা-উত্তরখান, জেলা-বাড্ডা এবং ৮। মোঃ রুবেল হোসেন (২৮), পিতা-মোঃ বিল্লাল হোসেন, সাং-পুড়িয়া, থানা-বেদেরগঞ্জ, জেলা-শরীয়তপুরদেরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদের অফিস তল্লাশী করে অবৈধ এবং বিটিআরসি এর অনুমোদন বিহীন কলসেন্টারে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ টেলিযোগাযোগ সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়।

ধৃত আসামীরা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন আইন, ২০০১ (সংশোধনী/২০১০) এর ৩৫(২)/৫৭(৩)/৭৪ ধারা অনুযায়ী দন্ডনীয় অপরাধ করেছে বিধায় উক্ত আইনে তাদের বিরুদ্ধে বাড্ডা, গুলশান ও তেজগাও থানায় মামলা রুজু করা হয়।