হাসপাতাল থেকে ফিরে এনএইচএস নার্সদের প্রশংসা বরিস জনসনের

প্রকাশিত : ১৪ এপ্রিল ২০২০

ইয়াসমিন আক্তার, লন্ডন প্রতিনিধি:  ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতালে সাত রাত অতিবাহিত করেছিলেন এর মধ্যে তিনটি ছিলো নিবিড় যত্নে থাকা অবস্থায়। তার করোনা ভাইরাস লক্ষণটি আরও খারাপ হওয়ার পরে।রবিবার হাসপাতাল থেকে মুক্তির পর তার নিজের টুইট একাউন্ট থেকে একটি বার্তা প্রদানের মাধ্যমে বলেন-“আমার জীবন বাঁচানোর জন্য এনএইচএসের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাষা আমার জানা নেই।

এই দেশ জুড়ে কয়েক মিলিয়ন মানুষের ঘরে থাকার জন্য যে প্রচেষ্টা করা হয়েছে তা সার্থক। একসাথে আমরা এই চ্যালেঞ্জকে পরাভূত করব যেমন অতীতে ও আমরা এমন অনেক চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠেছি “। মিঃ জনসন টুইটারে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে হাসপাতাল কর্মীদের প্রশংসা করে বলেন, এনএইচএস “আমার জীবন বাঁচিয়েছে,এতে কোনো সন্দেহ নেই”।সবার প্রতি আমি সারা জীবনের জন্য কৃতজ্ঞ থাকব।
আমি ডাক্টার অনেক নার্স,পুরুষ এবং মহিলা সহ হাসপাতালের সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চাই,যাদের যত্নে আমি অবাক হয়েছি।

বিশেষ ভাবে উল্লেখ করেন দুজন নার্সের কথা, নিউজিল্যান্ডের জেনী ম্যাকগি এবং পর্তুগালের লুইস পিটার্মার কথা যারা ৪৮ ঘন্টা প্রধানমন্ত্রীর সাথে ছিল তার অক্সিজেন লেভেল চেক করার জন্য। ৩৫ বছর বয়সী জেনী ম্যাকগি ৯ বছর ধরে লন্ডনে কাজ করেন এবং লুইস পিটার্মার বয়স ২৯ বছর,তিনি ব্রিটেনে ৬ বছর কাজ করেছেন।বরিস জনসন বলেন-এ দু’জন “৪৮ ঘন্টা আমার শয্যার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল,আমার সেবায় উদগ্রীব ছিল তারা।

বরিস জনসন দ্বারা প্রশংসিত এ দু’জন নার্স তাদের নতুন-সুনামের এই টুইট ভিডিও টি টেলিভিশন সহ সকল স্থানে প্রচারিত হলে, তাদের সুনামে গর্বিত হয়ে তাদের নিজ দেশ নিউজিল্যান্ড ও পর্তুগালের প্রধানমন্ত্রী তাদেরকে অভিনন্দন ও বিশেষ স্বীকৃতি দিয়েছেন জনসনের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের কাজ এবং সতর্কতার জন্য।

https://www.facebook.com/Yeasmin.Photographer/videos/3450765498272655/

আপনার মতামত লিখুন :