অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যায় আরো ৩ জন গ্রেফতার

প্রকাশিত : ১১ আগস্ট ২০২০

পুলিশের গুলিতে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান নিহতের ঘটনায় ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। এরা সবাই পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী। মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) দুপুরে টেকনাফের বাহারছড়া থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এরা হলেন, মো. আয়াছ, মো. নুরুল আমিন ও মো. নাজিমুদ্দিন। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাদেরকে কক্সবাজার আদালতে হাজির করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের ১০ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হবে বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

এর আগে সিনহার পরিবারের করা হত্যা মামলায় ওসি প্রদীপ, এসআই লিয়াকতসহ ৩ জনকে ৭ দিন করে রিমান্ডে এবং চার পুলিশকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেয় আদালত। গত ৩১ জুলাই টেকনাফে ভ্রমণচিত্রের কাজ শেষে ফেরার পথে পুলিশের গুলিতে নিহত হন অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।

উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ বাহারছড়া চেকপোস্টে তল্লাশির সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় হত্যা ও মাদক আইনে এবং রামু থানায় মাদক আইনে পৃথক ৩টি মামলা দায়ের করে।

উল্লেখ্য, গত ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ বাহারছড়া চেকপোস্টে তল্লাশির সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় হত্যা ও মাদক আইনে এবং রামু থানায় মাদক আইনে পৃথক ৩টি মামলা দায়ের করে।

এ মামলায় নিহত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খানের সঙ্গে থাকা শাহেদুল ইসলাম সিফাত ও শিপ্রা রানী দেব নাথকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। ৫ আগস্ট নিহত সিনহার বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস বাদী হয়ে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ইন্সপেক্টর লিয়াকত, ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ৬ আগস্ট বরখাস্ত ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতসহ ৭ আসামি কক্সবাজার সিনিয়র জুডিসিয়াল আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।

আপনার মতামত লিখুন :