কলাপাড়ায় স্বামী পরত্যিক্তা সাবেকুন্নাহার দুই মেয়ে নিয়ে মানবতের জীবনযাপন

প্রকাশিত : ২০ জুন ২০২০

এস এম আলমগীর হোসনে, কলাপাড়া।। কলাপাড়ায় স্বামী পরত্যিক্তা সাবেকুন্নাহার দুই মেযেকে নিয়ে মানবতের জীবনযাপন করছে। অর্থের অভাবে বন্ধ হয়ে গেছে বড় মেয়ের স্কুলে যাওয়া। স্বামী পরত্যিক্তা সাবেকুন্নাহার জুটেনি স্বামীর বাড়ি স্থান, নিই বাপ দাদার ভিটা। অসহায় ভাবে ভাইয়ের ছোট্ট বাড়িতে বসবাস করছ। র্বতমান ঠকিানা নীলগঞ্জ ইউনয়িনরে রহমতপুর গ্রামরে মুনাফ আলী মেয়ে সাবেকুন্ননাহার সাথে বরগুনার বতোগী ইউনয়িনরে ৭নং সরিষামুড়ি গ্রামরে কলমদার খানরে ছেলে ইয়াসনি খানরে ২০০৫ সালে বিয়ে হয়।

সংসার জীবনে দুই কন্যা সন্তান জম্ম গ্রহন করনে। পরর্বতীতে ২০০৭ সালে র্গভে সন্তান রেখে স্ত্রীর বড় ভাই মালকেরে বাড়িতে রেখে পালিয়ে যায়। স্ত্রী তার র্গভে সন্তান নিয়ে তার স্বামীর বাড়ি সহ বভিন্নি স্থানে খোঁজাখুঁজি করলে কোন খবর পায়wন। তারপর সাবেকুন্নাহার অসহায় অবস্থায় নাবালক কন্যা ও গর্ভে সন্তান অবস্থায় মানু‡ষর বাড়ি কাজ করে জীবিকা নিরবাহ খরচ চালাতে থাকেন। র্বতমানে সাবেকুন্নাহার দুই মেয়ে। বড় মেয়ে লাকি আক্তার (১০) ও ছোট মেয়ে মারিয়া আক্তার(৭)। ভাইয়ের বাসায় থেকে মানুষরে বাড়ি বাড়ি কাজ করা অবস্থায় বড় মেয়ে লাকি চর্তুথ শ্রেণি র্পযন্ত পড়াশোনা করিয়েছেন। চর্তুথ শ্রেণি র্পযন্ত শেষ হয়ে যায়। পড়াশোনার জন্য নতুন করে আলোর মুখ দেখতে চায় লাকি। তবে অসহায় স্বামী পরত্যিক্তা সাবেকুন্নাহার পক্ষে পড়াশোনার খরচ করতে পারছে না।

স্বামী পরত্যিক্তা সাবেকুন্নাহার বলনে, বড় মেয়ে যখন পাঁচ বছর এবং ছোট মেয়ে ছয় মাসরে র্গভে তখন স্বামী আমার বড় ভাইয়ের বাড়িতে রেখে পালিয়ে যায়। স্বামীকে খোঁজাখুঁজি করে না পেযে ঢাকায় গিয়ে মানুষের বাড়ি বাড়ি কাজ করে আমার দুটি মেযে কে বড় করেছি। করোনায় কাজ নাই, তাই ঢাকায় কোন কাজ না পেয়ে ভাইয়ের বাড়িতে এসেছি। দুই মেযে নিযে অনকে কষ্টে জীবনযাপন করছি। ওদের লেখাপড়া ও পোশাক দিতে পারছিনা। আমার ঘর নাই, বাড়ি নাই অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছি মেযেদের নিয়ে। স্থানীয় হাসান পারভজে বলনে, স্বামী পরত্যিক্তা সাবেকুন্নাহার খুবই কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। এ মুর্হূতে তার একটি ঘর দরকার এবং দুই মেয়ের পড়াশোনার ব্যবস্থা করা উচতি তাই বিত্তবানদরে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানান তনি।

আপনার মতামত লিখুন :